মনে পরে সেদিন মনি দী’র ঘরে,
কিজানি হয়েছিল তোমার!
চোখেতে স্বপ্ন আর ঠোটেতে মুগ্ধতা নিয়ে
বলেছিলে, রবীন্দ্রনাথ কে বুঝতে পারলে,
মিলবে আমার…তোমার সাথে!

সেই থেকে কবিদেব এর পূজারী আমি।
কবিতা হোলো স্বপ্ন, আর তুমি হয়ে উঠলে স্বপ্নের দেবী!
কবিকে রেখেছি কবিতার ঘরে
তোমাকে চাইছি আমি…আমার মানবী করে!

তোমার নিখুঁত সিথিতে সিঁদুরের লাল স্বপ্নে,
ঝলমলে কপোলের রূপকথা-আলোতে,
আর, গল্প-বলা দু’ চোখের না শোনা সব গল্পে,
তোমাকে দেখছি আমি…আমার মানবী করে!

তোমার বাঁশী-নাকের আদুরে নোলকে,
মাতাল-করা ঠোঁট ও ঠোঁটের নেশালু স্বাদে,
আর, ঐন্দ্রিল-দাঁতের বিদ্যুত-ঝলকে,
তোমাকে ভাবছি আমি…আমার মানবী করে!

তোমার মায়াবী চিবুকের লোভনীয় ভাঁজে,
হংস-মিথুনীয় গ্রীবার কামনাজাগানো খাঁজে,
আর, তারও নীচে সব অদেখা স্বর্গের লোভে,
তোমাকে চাইছি আমি…আমার মানবী করে!

দিন শেষে, আমরা আলাদা দু’টি গল্প।

তোমাকে চাইছি আমি…আমার গল্পে,
তোমাকে চাইছি আমি…তোমার গল্পটা ছোঁয়ার অদম্য নেশায়।