দেখেছি ঘর বাঁধে ঘোরামিতে মাটি দিয়ে দেয়াল
বাঁশ দিয়ে খুঁটি গাড়ে আর ছন দিয়ে ছাউনি চাল;
তাইত চতুরমুখী স্বভাবজাতে জ্ঞাত ছিল ঘরের
কলাকৌশল।
আমি বুঝলামনা মানুষের পিছে কেন লেগে থাকে
এত আহম্মকের পাল;
ছয় ডাকাতের দলে যারা তারা কিভাবে হবে সফল।
আগে এই আহম্মকগুলোকে শিক্ষা দিতে ভেবে
তাদের জন্য বানাইতাম ভুল ভাঙানো নিন;
এখন রাত জেগে নিজের কাজ করে ফজরের নামাজ
পড়ে ঘুমায়ে স্বপ্নে দেখি এসব উঁইপোকার বাসা বেঁধে সোনার দালান হচ্ছে বিলীন।
সারাজীবন আহম্মক জব্দ করতে করতে কি অতিষ্ঠ হবে জীবন ;
গাঁধা দিয়ে ঘোড়ার কাজ করতে করতে আজ আমি
বড়ই পেরেশান।
এখন ভালো লাগেনা শাসন করতে আহম্মকের দল,
তাই বন্ধুগণ আপনারা সবাই এখন থেকে শান্ত হউন।
৮ প্রকারের আহম্মক আছে যদি কারো জানতে মনে চায় শুনে নেবেন প্রখ্যাত গুণি কবি আলাউদ্দীনের গান।
ভাই আপনাদের কাছে মাপ চাই দোয়া চাই মুখ খুলিলে হবে মানসম্মান নিয়ে টানাটান।
তাই নিজেরা নিজের কথা ভেবে চলুন এড়িয়ে চলুন ঘরের শত্রু বিভিষণ।