যার জীবন আছে তার মরনও আছে।
এটা কোন আশ্চর্যের বিষয় নয়।
প্রত্যেক মানুষকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।এটা কেউ কোন দিন অস্বীকার করে না বা করতে পারে না অথবা কোন দিন অস্বীকার করবেও না।
কিন্তু আফসোস কিছু স্বার্থান্বেষী নেতাদের জন্য ।
তারা হয়তো এই দুনিয়ায় চিরকাল বসবাস করতে পারবেন । মৃত ব্যক্তিকে সামনে রেখে দীর্ঘ সময় ভাষন দেন আর সাধারণ মানুষ শুনতে না চাইলেও বা অসহ্য বোধ হলেও করার কিছুই নাই।
কারণ তারা তো বর্তমান সমাজের সমাজপতি!
ইমাম সাহেবদেরও করার কিছুই নেই কারন , তারা মসজিদ কমিটির সভাপতি ।
মাষ্টার মশাই আর কি বলবে?
তারা তো ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি!
মৃত ব্যক্তির জানাযা অনুষ্ঠিত হবে ঘোষণা মোতাবেক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কিন্তু
যথাসময়ে সাধারণ মুসুল্লিদের উপস্থিতিতে প্রচন্ড রৌদ্রের মাঝেও দাড়করিয়ে আধাঘণ্টার ও বেশি সময় নেতারা হাদীস শুনায় এবং রাজনৈতিক ভাষন দেন।
মৃত ব্যক্তির আত্মীয়ের ও কিছু করার নেই।
এতে করে মৃত ব্যক্তির আত্মা কতটুকু শান্তি পাবে?
লাশকে সামনে রেখে রাজনীতি বন্ধ করুন ,
আপনার মিথ্যা প্রলোভন অপরাজনীতিক ভাষন সাধারণ মানুষ গুলো অন্তরে অন্তরে ঘৃনা করে
শত সহস্র সাধারণ মুসুল্লিদের কে রৌদ্রের মাঝে
দাড়করিয়ে পনের বিশ জন নেতাকর্মীর প্রত্যেকের দশ/বিশ মিনিট করে ভাষন কতটুকু সুলভ হবে?