হেলিয়ে পুংকেশর কি লাল টক টকে জবাফুল
ভিতর তিলে তিলে বেদনার অমলিন যোজ্যতা
রুপ জলছায় সুগন্ধিহীন দেখিতে অতুল
পাপড়ি যেথা তোলে নতুন স্নিগ্ধ অমরতা।
নিজের নগ্ন প্রকৃতি দোলে ভালবাসা কুড়ে
ভোমর কী দেনায় উড়ে যায়, চুমো দিলো
মৌমাছি সিন সিনে ঠোঁট তার মধু ভরে
মানব প্রেম বিলি করে নীড়ে, আনিলো
কোন এক গৃহে যুবকের নিংড়ানো চুমো
সময় ফেলে না কিছু তবুতো রঙ চটে যায়
দিন শেষে ঘাসে পতঙ্গপ্রেম জোৎস্না সম
তুমি জবা উন্মূক্ত নিবীড় স্বান্তনা বৃত্তে দায়
গৃহবন্ধি কোন কুচকুচে কালোভোমর ডানা
দিয়ে ঝাপটে ধরে কি ইনিবিনি ক্ষুধার্ত তৃষা
বাহারি রঙ নিয়ন ধরনী তুল তুলে বাসনা
সময়ের ঘায়েল তীরে ফিরতে পারনি সহসা
জলে ধুয়ে সন্দুরী ওগো জল খেলে নদীতে
কালের অতলে হারায় যত বিমুগদ্ধ সুন্দরী
ছুয়ে ছুয়ে ধুয়ে তোমার লিলা কেন রুধিতে
গিয়ে সমাজকে দিতে ধুলো আহা ফুল মরি
নারীতো নদীর সম অথবা ফুলের মতন
ঝরে যার পাপড়ী পত্র ভিতরে বিষন্নকালে
পন্জ বৃতি নগ্নতা ঘুচবে থামবে বাহারি রন
মৌমাছি উলুবনে মিলবে,মাঁচা যাবে জলে।
যৌবনের রসত ফুরালে সাজেঁর ফুলকিতে
কোঁকড়ে যায় সময়ে ফুরফুরা বর্নিল বৃতি
নয়নে পানশিতে জলের সেকি পরিনতিতে
সমীরে ভেসে যায় রক্তজবার ভ্রন,প্রকৃতি
অপার লীলা পুস্পের ইতিকথা কে নিলো
চিত্তে?তবে মুক্তির সুধাপানে রিদ্ধ প্রনতি