বেশ বড় ছিল রাজবাড়ি দীঘি,
মনে আছে সেই ঘাট।
এক দিকে ছিল শিব মন্দির,
পাশে ফুটবল মাঠ।
দুপুর বেলায় বখাটে ছেলেরা,
আস্তিক সেজে জড়ো।
ছাই মাখা বসে নেংটো সাধুটা,
সাথে মিশে দম মারো।
ঠিক তার পাশে বাঁধানো চাতাল,
সিঁড়ির ধাপেতে আমি।
একটা পাগলী শূন্যে তাকায়,
হেসে করে পাগলামি।
ডুবে ছিল তার দস্যি ছেলেটা,
কবে কোন সন্ধ্যায়।
চুপ করে এসে দুধ খেয়ে যায়,
নীরবে আঁচল সরায়।
গাঁজা খেয়ে সাধু ছেলেকে দেখেছে,
পাগলীর দিকে যেতে।
সন্তান হারা কাঙ্গালিনী হাসে,
আপন খেয়ালে মেতে।