১)
গলায় দড়ি বেঁধে রাস্তায় ফেলে ধর্ষণ করে যারা গনতন্ত্র
জন্মঋণ অস্বীকার করে উল্লাস করে যে আহাম্মকরা
আক্রোশে নিজের বাবার মুখে পেচ্ছাপ করতেও দ্বিধাগ্ৰস্থ হয় না যাদের বিবেক,
যে কোনো অজুহাতে মা-বোনের সম্ভ্রম কাড়তেই
সচেষ্ট থাকে যাদের পৌরুষ--
যাদের ঘৃণিত, লোলুপ, সুযোগ সন্ধানী দৃষ্টি অসহায় কে নিজের শিকার ভেবেই পাহারায় রাখে নিয়ত --
সেই দুর্বৃত্তদের হাতেই ন্যস্ত হয়েছে ভীত সন্ত্রস্ত জন্মান্ধ হরিণ শাবকদের সুরক্ষা ব্যবস্থা!
সোজা কথায়--মুরগি রক্ষা বাহিনীতে নিয়োগপত্র পেয়েছে সব শিয়ালেরা !
বীভৎসতা সহজেই অনুমেয়....

২)
মূর্তি ভাঙ্গা যাদের ধর্ম
আর যারা মূর্তি তৈরির কারিগর কিংবা পুজারক
তাদের সহবস্থানে বরাবরই ভয়ংকর শ্মশান শান্তি বিরাজ করে----  
অগণিত সত্য গুম হয়ে ভেসে যায় লাশ পোড়া ছাইয়ের সঙ্গে!

মায়ে তাড়ানো, বাপে খেদানো যারা
তাঁরা বিশ্বাস বন্ধক রাখতে বাধ্য হন
মুখোশধারী বন্ধুদের কাছে.....
দুধের মাছি পড়শীদের কাছে ....
সুযোগ সন্ধানী নর পিশাচ ধর্মান্ধ অ-মানুষদের কাছে,
অন্ধকারের দাপটে উদারপন্থী আলো হয় নিভু নিভু !

বিশ্বাস বন্ধক রেখে বাঁচাকে ঠিক কেমন বাঁচা বলে ---
সে খোঁজ রাখার দায় বহন করে না
তথাকথিত বুদ্ধিজীবী সমাজ
অথচ তাঁরাও ঠিকই জানেন---
খলের কখনও ছলের অভাব হয় না,
আর দুর্বলের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার অজুহাত তৈরি করাটা তো তাদের বায়ে হাত কা খেল ...