আমি মেঘ হিমালয় ছূঁয়ে যাই,
আমি গেয়ে যাই,দিয়ে যাই জীবনের জয়গান।
আমি অনেক লোকের ভিডে় দেখি,
সুবর্ণ একটি জোঁনাকি জ্বলজ্বল করে।
তার পাশে একটি হ্রদ, পাশে নিম গাছ,
খেলা করে সকল মানবকে নিয়ে।
বড় চকচক করে সাদা পাথরের ন্যায়,
আর দুধের মত উপর ঝিকমিক।
তারা প্রসারিত করে শীতল বায়ু।
একটি উপসাগর মনে হয়,
দেখি অচেনা লোকের সমাগম।
চট্পটে নাচ আর আনন্দোলোকে।
তাদের পাশে তরঙ্গ নেচেছিল,
তারা উল্লাস করে ঝিলিমিলি ঢেউয়ে।
কবি দেখে, লিখে জীবন কি হতে পারে,
যেমন একটি মনোরম আবাসভূম।
আমি তাকিয়ে দেখি ক্ষণিককাল,
আবার চলি অন্য দিগন্তে।
দিয়ে যাই শান্তির পরশ,
নিয়ে যাই বেদনার সব রঙ- আমি মেঘ!!
কি লোভ আমাকে দেখাও,
আমি অচিন- আমি লোভহীন।
আমি শীতল করি,
তোমাদের সব দূঃখ বেদনা- আমি মেঘ!!
আমি নাচি গাঙচিলের পাখায়,
তোমাদের শীতল বায়ু দিয়ে যাই।
আমি মেঘ!
আমি আকাশ ছূঁয়ে বেঁড়াই,
নেমে আসি তোমাদের কল্যাণে।
তপ্ত বালুকায় শীতল জলরাশি দেই,
ফুঁটায় ফুঁটায়- বিন্দু বিন্দু কণায়।