পাগলীটা বুঝি হতে চায় ঈশ্বরী
তোরা দিন ক্ষন সময় সুযোগ দেখে নিস
সবার আগে নিস্ক্রিয় করে নিস
অপস্থানে আছে যত যন্ত্রের আধুনিকতা।
অন্যন্য যত বিভাগ ওসব আমি বুঝে নেব।
আমার দিকে যে আঙুলটা উঠেছিল
ওটা আগেই মটাস করে ভেঙে মুচড়ে দিবি।
পাগলীর ঈশ্বরী হওয়া চিরতরে ঘুচিয়ে দিস।
কি করে জানি সব ষড়যন্ত্র জেনে ফেলেছে।
তাই ওর কপালে এঁকে দিস ত্রিশুলে ত্রিনয়ন।
যে চোখদুটো অপকর্ম প্রত্যক্ষ করেছে
খুবলে নিস ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আঘাতে।
মরার আগে যেন জেনে যায়
বেশি জানবার দোষে কি ধরনের সাজা হয়।
পাগলীর স্বপ্নের একটা জগত আছে জানিস!
প্রেম ভালবাসায় সহৃদয় সুখী একটা গৃহকোণ।
ওর ইচ্ছার সঠিক মুল্য বুঝিয়ে দিতে
একে একে তোরা ভালবাসার নামে
শরীরের যত উচ্ছিষ্ট উগড়ে দিস।
ভালো কথা জিভটা কুচ করে কেটে নিস
চকিতে যন্ত্রণা্র চিৎকারে যেন পাড়া না জাগে।
সবশেষে রাতের অন্ধকারে যত্নে বিসর্জন দিস।
যাবতীয় যত প্রমানের খুঁটিনাটি সাত সতের।
তারপর ভালো মানুষের ভিড়ে মিশে যাস।