শুধু শব্দের ঝঙ্কারে উঠে আসছে অঙ্গার
শুধু শব্দের ক্ষুরধারে কেটে যাচ্ছে আঁধার
শুধু শব্দ-ইশারায় ঘূর্ণাবর্ত মানুষের দরবার
শুধুমাত্র শব্দ-সঙ্কেতে জাগ্রত হয়না ঈশ্বর।
অবিনশ্বর বলি রক্তে তুষ্ট হয়ে বরদান।
উনি ঝড়ের তাণ্ডব স্তব্ধ করেন নিমেষে
তাই কুরুক্ষেত্রে নেমেছিল মৃত্যুর শান্তি।
তিনিই নাকি দিয়েছেন প্রস্তাব এবং সমর্থন।
আহা! আদি অনন্ত বাস্তবতায় কী বিশ্বদর্শন
প্রকাশ্য দরবারে বস্ত্রহরন এবং বস্ত্রবিতরণ।
সঞ্জয় তুমি আবার কি দেখাতে চায়ছ ?
এই দিন-দুনিয়ার বিশ্বসংসারে মাঝে
ভাইয়ের রক্তে কি ভাই করবে স্নান
মায়ের কোল যে শুধুই খালি হয়ে যায়।
কী চাও মৃত্যুর শূন্যতায় অনাদি শান্তি
নাকি পাখীর কলতানে মুখর হোক পৃথ্বী।