কবিতার আদ্যপ্রান্ত ঠাকুর কে মনে রেখে।
উনি একটা গোটা মহা আকাশ
বিশাল সমুদ্র একটা যেন গোটা পৃথিবী।
বুকের কান্না মোচড় দিল নাকি!
উনি বলে উঠলেন কাঁদো কাঁদো আরও কাঁদো
চোখের জল দিয়ে আখর কাটো ...
কোমরের ব্যথায় কুঁকড়ে গেলে বুঝি
ওই ব্যথায় তোমার পুস্পাঞ্জলি ...
সাজিয়ে রাখো মহা জীবনের কাছে।
সম্পর্কের কাঁটাতারে রক্ত ঝরছে অনবরত
ঝরছে ঝরুক কালের চলন্ত চাকায়
ওরায় যে তোমার অক্ষর সাক্ষী।
যা দেখছ যা শুনছো আনাচে কানাচে
ষড়যন্ত্র স্বার্থপরতা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের ভ্রুভঙ্গি;
তবু ও নিয়মিত উজান বেয়ে চলো।
একদিন ... একদিন ঠিক হবে নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ।
রাজা আর কাঙাল তখন একঘাটে হবে বিলীন
পঞ্চভূতের কাছে কারোর যে ক্ষমা নেই ।
কবি আর্যতীর্থ'র কবিতা পাঠে আমার উপলব্ধি ব্যক্ত করেছি। আমি কৃতজ্ঞ ।