অনবদ্য মায়াময় দীপ্ত একটা কণ্ঠ
যে অন্ধকারের তারতম্য বুঝে শব্দ ছড়িয়ে দেয়।
ধীরে অতি সহজেই ষড়যন্ত্র বুঝে নিয়ে
যে অভিমন্যু হতে চেয়েছিল।
সপ্তরথীর দাঁতে বিষে নখে ঈর্ষায়
নিজেকে কুরুক্ষেত্রে বিসর্জন দিয়ে এসেছিল।
বিনিময়ে জেনেছিল
শেষ কথা সেই বলবে.
সময়ের সুরে এই বিশ্ব চরাছরে..
রাত জাগিয়ে দিন জাগিয়ে রোদ আর বৃষ্টিতে
ঘুণধরা শিরদাঁড়াতে ভয় ধরিয়ে দিয়েছে।
আকাশ বাতাস ধ্বনিত তাঁরই আগমনী কথা।
''আমিই সেই মহামায়া আগল ভাঙবে এসো''
যুগ যন্ত্রণার শিকল ভাঙতে
আট থেকে আশি এসো।
রুখে দাড়াও শাসকের মুখোমুখি।
নতুন প্রজন্মের তোমরায় সেই নারী
আমিতো পেরেছি তোমাদের তথা
সারা বিশ্বের শীত ঘুম ভাঙিয়ে দিতে।
এবার তোমরা তোমাদের ক্ষমতা বুঝে নাও।
চাই বললে পাবে কি তাই
হবে যে কঠিন ভীষণ লড়াই
জেনো সহজে দেবেনা হাতে সঠিক ঠিকানা।
তোমরা থেকো নাছোরবান্দা রাত্রি দখলে
রাত ফুরালেই সকাল ভেঙে দিও সকল সীমানা।