সেদিন হঠাৎ করেই দেখা হল তোমার সাথে
ব্যপ্ত মুহূর্তে র বুকে বিস্ময় ছুড়ে-
উপেক্ষা চুরমার করে দিয়ে
আমাদের কথা হল ক্ষুদ্র সংলাপে।
প্রতিদিন অবকাশ নেই-
তবু অবকাশে এসে দাড়ায়
প্রায় সন্ধ্যায় যে অবয়ব টা,
আমার মুর্খ চেতনার আকাশে
ওই জানালার স্কয়ারে-
তাকে দেখলাম সেদিন খুব কাছ থেকে
চির চেনা মানুষের আদল ভেঙে অচেনার গাম্ভীর্যে।
কেপে উঠলো অলিন্দের চারপাশে রক্তপ্রবাহ-
পলকের মানদণ্ড ভেঙে; একটি পলকো
ফেললো না দু-চোখ,
নিজের কাছেই গচ্ছিত থাকলো বিস্ময়
এ তো নয় কোনো শোক।
বুকের মরুভূমি থেকে হৃদয় সমুদ্র জুড়ে
যে বিস্ময় জলস্ফিতি সহসা ভেঙে দিল ভাটা-
সেই রোমহর্ষ শিহরণ এক বাক্যে বোঝানোর মতো
অভিধানে পাইনি খুজেঁ তার সমার্থক শব্দ টা।
আমার এ লেখা জানি তুমি পড়বে না কখনো
তবুও আমার শিহরন জেগে থাকে
তোমার ডাইরিতেই জেনো।
দেখা হল সেদিন দশ দশটা বছরের পার
আমার তেত্রিশ, তিরিশ তোমার-
বুঝলাম বয়স শব্দ টায় হৃদয়ের বয়স হয়না কারো
হৃদয় টা থাকে যে সোবার চিরকাল আঠারো।