সেই কবিতাটা লেখার জন্য
রাখিনা কোনো চেষ্টার কারপন্য
ফুল লিখতে গিয়ে কাটা লিখে
বার বার লেখনী বিদ্রোহ করে
প্রচন্ড রেগে যায় কলমের কালি
সমস্ত দিনের শেষে যখন লিখতে বসি।
কমলা রবির প্রভাতে
কখনো বা পদ্মার ঢেউয়ে
কিম্বা শরতের ছাতিম ফুলে
ভর করে সে পান্ডুলিপির বিষয়ে ।
তৃষ্ণার্ত অমাবশ্যার পূর্ণিমা আকাঙ্খারাত্রী
যেন স্বর্নালী সন্ধ্যাকে পেতে চায় এক্ষুনি-
ধূষর দুপুরের বুকে অলিক নীলিমার কল্পনা
গাঢ় হলে উদ্বগ্ন মন চায় বর্ষাস্তব্ধ সূর্যটা।
অস্পষ্ট শকুনের শক্তিতে বলিয়ান ধনুক হাতে
কারা যেন ততবার তির গেঁথে গেছে ..
যতবার আমি দেখেছি তোমাকে
ডালিম ফুলের মতো লাল শাড়ি পরে।
কটা পর্ব সমাপ্ত থাকা সৌন্দর্য্য টায়
কবে ভাসাবো তাকে কবিতার পূর্নতায়।