সকালের গান//
ঘাস ফুলের ঐ শিশির কণা
বসে বসে দেখেছি কতই,
মন ত ভরে না।
ঘাস ফুলের ঐ শিশির কণা।
ভোরের ঐ মিস্টি রোদের আলোয়
চিক চিক করে যতই ,
মনে হয়,
ঘাসের ডগায় একটা করে সোনালি আয়না।
ঘাস ফুলের ঐ শিশির কণা।।
হাঁটছি যতই,
দেখছি কতই,
বিন্দু বিন্দু জলকণা,
মাটির সাথে মিশে আছে
সুন্দরের ফুটে থাকা আভা।
মারিও না মারিও না পায়ে
দেখতে ভীষণ লাগে,
ঐ বিন্দু বিন্দু শিশির কণা।
পাখির ঠোঁটে আহার, কই আছে ছানা তাহার,
কেউ জানেনা, কেই জানেনা।
লজ্যাপতির ফুল ফুটেছে
এখন কি হবে কি হবে,
সবাই দিবে হাত,মারবে তার জাত,
গোলাপের নেই ভয়
তুলতে গেলেই কাঁটা খাবেই,
সৌন্দর্য লুকিয়ে রাখা কি যায়,
ঘাসের কণায় শিশির বিন্দু
আমার মন কেড়েছে হায়,
এই রুপ যে কার, মন তা জেনে গেছে,
দেখেছি যখন নেচেছি আনমনে,
স্রস্টাকে পাবো মোরা সৃস্টির ও ভিতরে।
মন নেচে উঠল গেয়ে,
আবেগের এই কলি গুলি
তাহার ও প্রশংসার বুলি,
নাই কিছুই তুমি ছাড়া, তাই ত বলি
এই রুপ কেন এত উজ্বলা,
ঘাসের পাতার একটি শিশির কণা।
আসাদুরের মনে বীণা বাজে
বীণার তালে আসাদুর ই নাচে,
চোক্ষু বুঁজে এক অন্য মহল
মহলের সবাই দেখতে আমারই মতন,
রবের চেহেরা পেয়েছ কি তোমরা,
ডুব দিলে দেহ ভুবনে
পাইলেও পাইতে পার, হীরা মতি পান্না।
ঘাসের ডগায় একটি শিশির কণা।।