চকচকে ঝকঝকে সোনালী বর্ণ
হাত দিলেই উঠে আসে রঙিন চূর্ণ।
দেবে কি হাত উজ্জ্বলতা দেখে?
হাসি পায় তাই না! ইমিটেশন সকলেই বোঝে।
ফুলে ফাঁপা ঠোংগা, ভিতরে ফাঁকা
বর্তমানে সমাজে চলছে শুধুই ধোঁকা।
মুখশের আড়ালে কি জঘন্যতা!
কস্ট পেল বুঝি?লেগেছে কি আঁতে ঘা।
বিষাক্ত পেয়ালা ভালোবাসায় মোড়া-
অনেক গভীরে এদের ছলনার গোড়া।
কি ধর্ম, কি বর্ণ, কি পেশা, কি নেশা -
সবখানেই চলছে জুয়ার পাশা।
বৃত্ত হতে বেড়িয়ে দেখ দুনিয়া-
কুচকুচে কালো,নীল ছিল যে দরিয়া।
কে কারে বেচে খায়, আতংকে সবায়,
নিরাশার কোকিল গায়-দুনিয়া আর আগের দুনিয়া নাই।
মারো- ধারো -কাটো,এরই মাঝে মুচকি হাসো,
সত্যিকারের ভালো মানুষ কেউ কি আছো?
ওই দেখা যায় কালো আকাশে রাতের তারা
পূর্নিমার আলোর পূর্ণ জোসনা।
আশার আলো যাচ্ছে দেখা,
ভালোর সন্ধানে রওনা দিলাম একা।
ফুটফুটে ফুল সুবাসিত মুকুল -
সমীরণে ভারি গন্ধ করেছে আকুল।
এসেগেছি বুঝি পরিচ্ছন্ন শহরে
আহ! অপেক্ষা তবে ঘুচতে চলিছে।
উঁচু অনেক উপরে, নিচে তাকিয়ে কি দেখি,
শুনবে? মারামারি কাটাকাটি আর হানাহানি।
নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া চক্র ভাংগতে থাকে আবদ্ধ ঘরে,
যার শেষ নাই চলতেই থাকবে কেয়ামত ধরে।
দাওয়াত রইলো উপরের,
হাহাহা, ভেবনা বন্ধগণ, নয় পর পারের।
কোলাহল ছেড়ে বাঁচতে কার না ইচ্ছা করে
শূন্যের ঘরে বসবাস করতে শুরু করলাম, তবে সপরিবারে।
আলো এসে আলোকিত করে,সে আলো দেই ছড়িয়ে -
আগে পরিবারে, পরে কোলাহল পূর্ণ শহরে।
আলো ছড়িয়ে আছে জগৎ জুড়ে
দেখতে পায়না যারা আছে শুধু কোলাহলে।
তুমি ফুল বুঝিবে সবে
ঘ্রাণে করিবে আকুল যেথায় বসিবে।
বেলায়েত ওয়ালা যেখানেই থাকে
জান্নাত সেখানেই লুটে।