কে জানিত সৃষ্টি কুলের ভিতর, কে জানিত এমন হবে!
ফেরেস্তদের সরদার হতে নেমে আযাযিল কে কাফের বলবে।
কে জানিত এমন হবে, কে জানিত এমন হবে,
আহলে বায়াত পাকগণের মহব্বত না করিলে
সাহাবী ও ইমান হারা হবে।

ওই দিকে ইবাদতের পাহাড়,
এক মূহুর্তে হলো শেষ,
আদম কে করে এনকার।

আল্লাহ ছাড়া কাউকে করিবে না সেজদা
কি সুন্দর বাণী তাহার?
তাহলে বল কি দোষ তাহার?
এখানেই ত আসল কথা,
কার ভিতর কি রিয আছে তা জানে খোদা তায়ালা।
এত এত ইবাদতের ভারে, অহংকার যায় নি দেখা যে,
আল্লাহ পাক ঠিক ই জানেন,তাই ত ফেরেস্তাদের বলেন,
আমি যাহা জানি তোমরা তাহা জান না যে।

নবী পাকের সাহাবী ও, এত এত  ইবাদতের পাহাড়
আলী কে হিংসা করলে বোঝা যেত সে নেহি হে ইমানদার।
উপরে আযাযিলের মুখোশ যায় ছিড়ে
দুনিয়াতে ও একই ভাবে যাহারা শুধু  নবী মানে
আহলে বায়াত পাক ছেড়ে।
কি করুন দশা, ভাবে না হাদিস গুলো।
আমার উপর শুধু  দরুদ পড়লে হবেনা শুদ্ধ
যদি আলে মোহাম্মদের উপর ও দরুদ না পড়।
আহলে বায়াত পাক হলেন দাতা,
সাহাবীরা গ্রহীতা,
শুধু সাহাবী কেন, রাসুল পাক বলে আমি যার মওলা
আলী ও তার মওলা,
ইমামুল আম্বীয়া রাসুল পাক হলে
মওলা আলী অন্য সব নবীর উপরে,
সাহাবী ত দূর কি বাত।
মওলা আলী আর মা ফাতেমা হতে
কাওসার জারি আছে,
যত আহলুল বায়তি গন আছেন
সকলেই ত নবীর ও উপরে।
ইসমাইল নবী বেঁচে যায় আযিম কোরবানির বিনিময়ে,
মওলা হোসাইন আলাইহিসালাম পাকের কোরবানি আযিম কোরবানি কোরানে বলে।
এসব সত্য  না মানতে পাড়লে
ওই ইবলিশের মত দশা হবে কলে।
ইবাদত করেও লাভ হবেনা জীবনে।