আরব মরু প্রান্তরে।
দিক দিগন্তে আলোকছটায়
আসলো প্রতি অন্তরে।
স্নিগ্ধ মায়ায় শক্ত কায়ায়
ধ্বংসিল জরা ভ্রান্তরে।
ঐ দেখো ওই নীল গগনে রবি শশি
হাসছে রে।
জাহিলিয়াতের শিকল ভেঙে আলোর নিশান জ্বাল ছেরে।
আসলো এমন মহামানব, বধ করিতে মিথ্যা দানব
কুরআন দিয়ে সুন্নাহ দিয়ে জগৎ ধামের মুক্তি নিয়ে
মরু হতে বিশ্ব জুড়ে ন্যায়ের প্রদীপ জ্বাললো যে।
মুসলমানের নবি তিনি, ন্যায়ের পথের পথিক তিনি
সত্য নিয়ে ঝাণ্ডা দিয়ে মিথ্যা দূর করেন যিনি।
রহমাতুল্লিল আলামীন, আহমাদ বিশ্বজনীন।
তারই নিশান জগৎজুড়ে সগৌরবে উড়ছে রে।
কত বিধান তৈরি হলো শত মতের কবর হলো
দুনিয়াজুড়ে শান্তি দিতে ব্যর্থতাতে মুখ ঢাকিলো।
সেসব বিধান তন্ত্র গুলো আজো ধরায় চলছে রে
সত্যিকারের বিধান থেকে
যাচ্ছে দূরে এঁকেবেঁকে
অহীর বাণী কুরআন খানি মানুষ কেন ভুলছে রে।
ন্যায়ের কেতন তাইতো আজি ধুলায় লুটায় পড়ছে রে।
অন্ধকারের সেই যুগেতে সাচের মহর হার বুকেতে
অহীর সাচে আঁকলো কে?
মক্কা হতে মদীনাতে কিসের টানে রাতে প্রাতে
ঈমান দিয়ে বাধলো রে,
হৃদয় গুলো এক রশিতে
লেখা হলো সব মসিতে
কি এক আলোর প্রদীপ জ্বেলে দুঃখ -গ্লানি কাটলো রে
রহমাতুল্লিল আলামীন, আহমাদ বিশ্বজনীন।
কুরআন দিয়ে জগতটারে ন্যায়ের পথে আনলো রে?
তারই দেওয়া পথটা ধরে
মুসলিম বাধো একডোরে
দুনিয়া থেকে মিথ্যা তবে নিপাত যাবে চিরতরে
কালের ক্রমে বিশ্বটা ভরবে নব পল্লবে,
ঈমান রাঙা কল্লোলে।
ঈমান রাঙা কল্লোলে।