*
পূর্ব পুরুষেরা মধ্যে যারা প্রেম না করেই জীবন পার করলো-ঈশ্বর তাদের পাওনা হিসেবে স্বর্গের হুর দেবেন বলে প্রতিজ্ঞাবদ্ব এমনটা ধর্মগ্রন্থ বলে ! মধ্যরাতে হুরদের কথা ভাবলে ইরানি মেয়ের নাভীর কথা মনে পড়ে-
মহুয়ার মত সুগভীর যার জোয়ার,
মধুবনের মাঠে ঘোড়া দৌড়ানোর মত পবিত্র।
যুদ্ব জয়ের পর পরস্ত্রীকে পেলে আপনি যা করেন তার ঠিক পরবর্তী ঘটনা
এককথায় বলতে পারেন পবিত্র হুরের বেশ্যাশিল্প (অবশ্যই ঈশ্বর এখানে বেশ্যাদের সম্রাট যার নিঃসঙ্গতার দিন গুলো কেটেছে- ঈমানদারদের আদৌতে যোদ্বাদের সঙ্গম দৃশ্য দেখে .. )
যে দূর্ভাগা লোকটা ইবলিশের প্ররোচনায়
বন্ধুর প্রেমিকার প্রেমে পড়ে-তার কাছে স্বর্গের হুর অথবা মিরপুর কলেজের বিখ্যাত বেশ্যা (বনি দাস) দুজনেই সমান।
বরং পূর্বপুরুষের মধ্যে যারা প্রেমিক ছিলেন নিশ্চয় তারা সত্তর জন হুরের সহিত সঙ্গমে মিলিত হবার পর নিজেদের সুখি ভাবেন!
অথচ আপনারা কত সহজে ভুলে গেলেন-
পৃথিবীর নরকের নাম দৌলতদিয়া ঘাট - যেখানে পেটের দায়ে পোয়াতি হয়
পৃথিবীর হুর সম্প্রদায়।
ঈমানদের ঈশ্বর জেনে রাখুন-
বেশ্যা বাড়িতে গেলেও প্রেমিকের দেখা মেলে -
লোকে তারে আদর করে দালাল বলে
ঢাকে ।
উৎসর্গের লেখা- যেহেতু অকবিতা নাম জানতে চাইবেন না।