হে মহামণি রত্ন শ্রেষ্ট
আমি যখন সুর্যের দিকে তাকাই
তখন সুর্যদেব আর আগুনের বলয় থাকে না
তখন সুর্য হয়ে যায় সুর্য বংশীয় শীতল বিচরণ ভুমি
আমি সুর্যের ভুমিতে তোমাকে ঘুরতে দেখেছি
সুর্যের ভুমিতে তুমি যেন এক হলুদ পোস্টম্যান
খোদার নামে খোদাই করা কত কালের
পুরোনো চিঠি...
তুমি বিলিয়ে চলেছো !
হে মহামুনি ঋষি শ্রেষ্ট
আমিতো পেয়েছি তোমার ঋষি হৃদয়ের
সংযত চিত্তের নুর ঝলসানো ভস্মীভুত গন্ধ
তাই তুমি নেও আমার উৎকৃষ্ট হৃদয়ের বিশ্বাস
তাই তুমি নেও আমার মন: প্রাণ বিশ্বাসের প্রণামী ।
হে ক্বারি শ্রেষ্ট
জান্নাতের বাগান যতবড়
তার থেকে যদিও ছোট এ কবির হৃদয়
তবুও সেখানে লুকিয়ে আছেন খোদা
যেমন বোধি বৃক্ষের বাকলে লুকিয়ে আছে
ওষুধি লতার শিকড় ।
হে জাঙ্গালিয়া পুত্র শ্রেষ্ট
তুমি দিকচক্রবালের সীমানা থেকে
তুমি জান্নাতের বাগান থেকে
তুমি জোতির্ময় রোদ্রালোক থেকে
বিহানে প্রথম আজানের আহবানের সাথে
সুর্যকিরণের সাথে
তুমি ফের পৃথিবীতে ফিরে আসো
তোমার মারফতে পৃথিবীতে আবার চাষ হবে
কাদেরি তরিকার একটি শ্রেষ্ট রক্তকরবি বৃক্ষ ।
তোমার মারফতে পৃথিবীতে আবার রচিত হোক
সুফি জ্ঞান মেধা মনিষার অমর কাব্য ।
হে জাঙ্গালিয়া পীর শ্রেষ্ট
তোমার আবির্ভাবে পৃথিবীতে আবার বৃষ্টি হোক
পৃথিবীতে আবার সৃষ্টি হোক গাছে গাছে
বেল জুঁই টগর ও গোলাপের সমারোহ ।
তোমার আবির্ভাবে মানুষের কলবে কলবে
মানুষের নি:শ্বাসে নি:শ্বাসে জ্বলে উঠুক তাওহিদের বাতি
জ্বলে উঠুক আরশের শিরোমণি
লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুল্লাহ ( সা : )