ভূমির উপর বাস করি,
বসত-বাড়ি যত্নে গড়ি!
গড়তে লাগে অনেক শ্রম,
সে বাড়ির স্থায়িত্ব কেমন?
যদি হয় ভূকম্পন,
শুনে হৃদয় মাঝে হয় কাঁপন!
সিসমোগ্রাফ বা সিসমোমিটার দেখে,
বোঝা যায় তার ধরণ কেমন।
এপিসেন্টার নাকি হাইপোসেন্টার,
পি-ওয়েভ নাকি এস-ওয়েভ,
ফোরশক না আফটারশক,
রিকটার না রসি-ফরেল স্কেল।
রিকটার স্কেলের পাঠ ৩.৫ হলে,
ভূমিকম্প রেকর্ড হয়-
কিন্তু হয়না অনুভব তেমন।
পাঠ ৭ এর বেশি হলে,
হয় বিপর্যয়, দুর্যোগ, ধ্বংস,
মানব জীবনের নির্মম অবসান।
হতে হবে সচেতন,
করতে হবে সম্পদের রক্ষা,
ভূমিকম্প হলে কি করতে হবে,
নিতে হবে প্রকৃত শিক্ষা!
আসুন একসাথে স্বদেশ রক্ষায় শপথ করি-
ভূমিকম্পের বিপর্যয় কমিয়ে সুন্দর পৃথিবী গড়ি।
১৩ মার্চ, ২০২৩