শুভমিতা এক রোদ্দুরে হেটে ছিল পায়ে পায়ে,

বহু দূর থেকে আসা ভিড় বাস থেকে নামা আর তার লেগে থাকা হাসি,আর আমার বিস্ময়ে হারিয়ে যাওয়া চাহুনি৷

চুপচাপ স্বভাব পেয়েছিল নিরুদ্দেশের ঠিকানা তার অজস্র বকে যাওয়া রাস্তায়৷

শুভমিতা এক মেঘলা আকাশের নীচে হেটেছিল পায়ে পায়ে,

দিগন্ত রেখা ছুতে চায় সে বলেছিল কানেকানে৷

মুখচোড়া মেয়েটিকে প্রথম বার বুঝেছিলাম সেদিন,কত কথা আছে তার বলার অথচ বলা হয়ে ওঠেনি কাউকে কোনদিন৷

শুভমিতা হেটে ছিল একদিন কোন এক শীতের সকালে পায়ে পায়ে,
বলেছিল এভাবে শিশির ভেজা ঘাস স্পর্শ করেনি তাকে নাকি কোন দিন এই ভাবে৷

শুভমিতা এক বর্ষা মুখর দিনে দেখা করেছিল অঞ্জনা নদীর তীরে,
বলেছিল ভেসে যায় চলো,ভেসে যায় নি সে নাকি কোন দিন কোনো স্রোতে,মুক্তির স্বাদ বোধহয় পেতে চেয়েছিল সেদিন হেটে যাওয়া এই পায়ে পায়ে!!