বেশি খেও না ওহে বন্ধু, হবে যে বদহজম
এভাবেই মনে রাখতে হয় ইলেকট্রন গ্রহন করলে হয় বিজারণ
ইলেকট্রন ত্যাগ করলে তখনই বলা হয় জারণ
তবে জারণ-বিজারণ সংজ্ঞা অন্য ভাবেও দেওয়া হয়
মৌলে অক্সিজেন যুক্ত হলে কিংবা হাইড্রোজেন ত্যাগ হলে
বলা হবে যেমন জারণ, উল্টোটা হলেই হবে যে বিজারণ
জারণ-বিজারণ হলেই যে চলে আসে জারক ও বিজারকের কথা
জারক পদার্থ অপরকে জারিত করে, নিজে বিজারিত হয়
বিজারক পদার্থ অপরকে বিজারিত করে, নিজে জারিত হয়
রাসায়নিক বিক্রিয়ায় জারন-বিজারণ ক্রিয়া যে একইসঙ্গে ঘটে
জারণ অবস্থা ও জারণ সংখ্যা বুঝতে না পারলে বৃথা হবে আত্মস্থকরণ
জারণ-বিজারণে যত হবে শক্ত তড়িৎরাসায়নিক বিক্রিয়ায় তত হবে দক্ষ
তড়িৎরাসায়নিক শ্রেণী ঋনাত্নক থেকে ধনাত্নক তড়িৎ-দ্বার বিভব
অনুসারে সাজানো এবং প্রমাণ হাইড্রোজেন তড়িৎ-দ্বার বিভব শূন্য
তড়িৎ-দ্বার বিভব যার যত বেশি, সে হবে যে আগে বিজারিত
অ-জারক অ্যাসিডের সঙ্গে জিঙ্ক বিক্রিয়ায় হাইড্রোজেন মুক্ত হয়
কপার যে হাইড্রোজেনের নিচে ফলে পারছে না হাইড্রোজেন মুক্ত করতে
রাসায়নিক বিক্রিয়া দেখলেই জারণ-বিজারণ নিয়ে নাড়াচাড়া করবে
দেখবে রসায়ন এমনিতেই তোমার হাতের মুঠোয় চলে আসবে ।
ড. অপূর্ব বিশ্বাস, গবেষক, রসায়ন বিভাগ, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়