তোমার ক্রোধ আছে?
হ্যাঁ আছে।
তোমার লোভ আছে?
হ্যাঁ আছে।
আর সৃষ্টি করার ক্ষমতা?
অবশ্যই আছে।
আছে কারণ ঈশ্বরেরও আছে।
......................................................,........
এই লেখাটি প্রিয় কবি এম, এ,সালামকে(সুর ও ছন্দের কবি) উৎসর্গ করলাম। কালকের কবিতায় ওনার মন্তব্যই আজকের এই লেখার অনুপ্রেরণা।
কালকের লেখাটিঃ
...?
- অপরিচিত (রাজ চৌধুরী)
...........................?
হ্যাঁ আছে।
...........................?
হ্যাঁ আছে।
...........................?
অবশ্যই আছে।
আছে কারণ ঈশ্বরেরও আছে।
........................................................
ওনার মন্তব্যঃ
"কবি এভাবে লিখার সারমর্ম কি বুঝিয়ে লিখুন , নিশ্চই অণুভিত্তিক লিখা ধন্যবাদ।"
প্রিয় কবি ,
প্রথমেই আমার অক্ষমতা স্বীকার করে নিই কারণ এভাবে লেখার হেতু ঠিক আমি ব্যক্ত করতে পারব না। আসলে লেখার সময় তাৎক্ষণিকভাবে মনে যা আসে তাই লিখি। এ ক্ষেত্রেও তাই। তাই আমার লেখা গুলো হয়ত ঠিক কবিতা হয়ে উঠতে পারে না। তবু আবার বলি আগেও বলেছি আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ আপনাদের কাছে আপনারা এত মনোযোগ সহকারে পাঠ করেন বলে।
কালকের লেখাটির ক্ষেত্রে আপনি বলার পরে নিজেই একটু পুণঃবিশ্লেষণ করলাম। তবে এবার লেখক হিসেবে নয় একেবারে পাঠক হিসেবে।
আমার মনে হয় হয়ত লেখক এখানে নিজের ভুল ভ্রান্তি দুর্বলতা অহংকার গুলির দায় ঈশ্বরেরও ওপরেই চাপাতে চাইছেন । ভাবখানি এমন যেন ঈশ্বরেরও ক্রোধ আছে (পাপীদের প্রতি) ,লোভ আছে(ভক্তের ভালোবাসার),এবং আপাদমস্তক মূর্খের মত লেখকের এ অহংকারও আছে এই ভেবে যে যখন ঈশ্বরের সৃষ্টি করার ক্ষমতা আছে তাহলে তা তারও আছে(যেহেতু মানুষ আর একটি মানুষের জন্মের কারণ হতে পারে)।
হয়ত ঈশ্বরের অপত্য হবার অহংকার।
আর ".........." এর শৈলীর সাহারা নেওয়া? হয়ত প্রশ্ণগুলোকে লুকিয়ে রাখা। মুর্খামি যেন প্রকাশিত না হয়। একটু চালাক সাজা।
যাই হোক আমার মূর্খামি আজ প্রকাশই করে দিলাম। আশা করি এ মূর্খকে ক্ষমা করে দেবেন।