মোঃ আনিছুর রহমান লিখন (কাব্যিক)

মোঃ আনিছুর রহমান লিখন বাংলাদেশের জনপ্রিয় তরুণ কবি। তিনি এ যুগের তারুণ্যের কবি হিসেবে পরিচিত। জন্ম ১৯৯৪ সালের ১৫ জুন জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার নাগের পাড়া গ্রামে। তাঁর পিতা মোঃ জহির রায়হান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। মাতা আফরোজা বেগম একজন গৃহিনী। মোঃ আনিছুর রহমান শৈশব থেকে কবিতা লিখে আসছেন। ঢাকা বিশ্ববদ্যিালয়ের শিক্ষক ও কবি এবং ষড়ঋতু পত্রিকার সম্পাদক মুহাম্মদ ইলিয়াস উদ্দীন স্যারের সহায়তায় সর্বপ্রথম ২০১৫ সালে কানাবক পাবলিশিং হতে “ষড়ঋতু” কাব্যগ্রন্থে (গ্রীষ্ম সংখ্যায়) তাঁর ৪টি কবিতা প্রকাশিত হয়। বর্তমানে তিনি ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটির কম্পিউটার ল্যাবে আইটি সাপোর্ট স্টাফ হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্য প্রযুক্তির উপরে পড়াশুনা করছেন। তাছাড়া তাঁর কিছু কবিতা প্রকাশ হয়েছে বিভিন্ন পত্রিকায়। আর কিছু কবিতা প্রকাশের দ্বারপ্রান্তে। কবি ছাড়াও তিনি একাধারে লেখক, নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক। তাঁর লেখা ধারাবাহিক সুফি প্রতিবেদন “আত্মার নেটওয়ার্কিং” আর উপন্যাস “প্রেম যমুনায়- মাঝি ও আমি” এবং “ভাষার মায়াবী টানে” বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

Md. Anisur Rahman is a popular young poet in Bangladesh. His date of birth on 15 June 1994 in village of Nagerpara in Melandah Upazila in Jamalpur district. The name of his father is Md. Zahir Rayhan and he is a Freedom Fighter. His mother’s name is Afruja Begum and she is a housewife. Md. Anisur Rahman has been writing poems and literature from childhood. His some poems are published in Shororitu Book from kanabok Publishing, supporting by Muhammad Elias Uddin who is Lecturer in University Of Dhaka and editor of the book was named "Shororitu". At present he jobs in United International University. Besides he is studying too. Further that Some poems has published in some newspapers. His more poems are staying of publishing at the knocking door. He is not only a poet but also he is both Dramatist and Novelist. According of Sufism in hereditary of his father's quality play in his son. A most of Sufism continual reports "Networking Of Soul" was written by him.

মোঃ আনিছুর রহমান লিখন (কাব্যিক) ৮ বছর ৬ মাস হলো বাংলা-কবিতায় আছেন।