কবিতার পাঠক কমেছে বলে যারা গলা ফাটাচ্ছেন তারা কোন পাঠকের বা কোন কবিতার কথা বলছেন আমি জানিনা।তারা যদি পুঁথিপাঠের সন্ধ্যে আসরের পাঠক এর কথা বলে থাকেন তাহলে ঠিকই আছে চেচানো।আর যদি এ সময়ের লেখা কবিতার কথা বলেন তাহলে বলবো কফ ঝাড়ার জন্য অযথা চেচানোর প্রয়োজন নেই সহজাত কাশি দিয়ে পরিষ্কার করূন অন্যথায় পরিবেশে শব্দ দুষনের দায়ে সমাজ সাজা দিতে পারে।
ভাবুন তো এই আন্তর্জালের পূর্বে আপনার লেখাগুলো কজন পড়েছে?আপনিও বা কজনের কবিতা পড়েছেন?তেলবাজ কতক কোবিদ যাদের লেখা দৈনিকের সাহিত্য সাময়িকীতে আসত আর না হলে বই কিনে পড়তে হত।তাইবা কজন পড়ত।
আর আজ চিত্র উল্টো?
কবিতা সব সময় নিরিক্ষা হচ্ছে।পাল্টেছেও প্রতিনিয়ত।আজও পাল্টাচ্ছে এবং আগামীতেও পাল্টাবে।মজার বিষয় হচ্ছে সাধারণ পাঠক যে ভাবে পড়তে অভ্যস্থ তার ব্যতিক্রম কিছু চোখে পড়লে অবাক হলেও তা প্রথমে মেনে নিতে পারেনা।এটা তার সহজাত বৈশিষ্ট্যও বলা যায়।আর কিছু প্রেমিক মেধাবী পাঠক নতুনকে প্রথম থেকেই মেনে নেন এর একটা মুল কারণ হলো গতানুগতিকে অরূচি।সাধারণ পাঠকের রূচিও বদল হয় তারা অভ্যস্ত হতে থাকে কিন্তূ ততক্ষনে কবিতা বাক বদলে অন্যরূপে।এভাবেই পাঠক আর কবিতার বসতি গড়ে।কাছে দুরে।
পরবর্তি পোষ্ট..