শুন্যের পরের সংখ্যা গুলো
যখন যোগ গুনের হিসেবে বেহিসেবী হয়ে যায়
তখন শাঁখাহীন সিঁদুর ধোয়া রমনীরা দেবালয়ে আসে
মহাদেবের আরাধনায়-শিব দেবের পুঁজোয় ভোর স্নানের স্বপ্নে
অথবা শাংখ্য দর্শনের প্রাথমিক পাঠে।
তখনো নির্লপ্তে আমি সংখ্যা দর্শনে
পিথাগোরীয় মতাদর্শে জাগতিক হিসেব খুঁজি
মনস্তাত্বিক বিশ্লেষনে বৈষয়িক পাঠ নিই।
কি জানি কি হয় আমার- অমর হওয়ার ইচ্ছেয়...
ষাট গম্বুজের ঘাটে ছ্যাদলা সিঁড়ির ধাপে
গাজার কল্কেই উড়া স্বপ্ন-
বুক নিংড়ে ছুঁতে চাই মেঘের মিনার।
মুঠোবন্দী চাওয়ার মুক্তি কলমের আঁচড়ে
এক কলম কালির দীর্ঘতায় নিস্প্রান বোধ মন্দির...
তুঁলশী জলেই ধোয়া মঠের চুঁড়ো
কি যায় আসে ... কারো কোন দায় নেই
মানবিক বোধ লেপ্টে থাকে ছাপার পৃষ্ঠায়।
কলম পোড়া দীর্ঘশ্বাসেই হোক বাতাস ভারী।
নির্বিবাদেই বেড়ে উঠুক পুঁই মাচার স্বপ্ন..
ইচ্ছে গুলো।