কবিতার ক'য়ে লিখি কাকরের কাতর ছন্দ,বিসন্ন বিবস সন্ধ্যে রঙয়ে তারাদের শিৎকার।
এসবঈ প্রথাগত।মিইয়ে যাওয়া সুর,যখন কাচুলীর পাঠ মিলায়,বাউল দুপুর কিংবা মধ্যরাতের স্বরভঙ্গের মন্ত্রজপে।
এই কবি কিংবা কবিতার ছন্দ, লাউয়ের ডুগডুগী কাদাজলে হাবুডুবু খায় ছন্দপতনের অবসাদে।
চিত্রহীন অন্তমিলের ঘুমঘুম শব্দের প্রথাগত খেয়ায়।
সেঈ কবিতার কবি পৃষ্ঠা বদলে লিখে ফ্যালে.
"একটা ধুসর প্রেম পাখি নদীর বুকে চুম বুলায়"।
আর ঘাসফড়িং এর তিড়িংবিড়িং সহজ অনুবাদ।
এভাবেই সময়ের মেঠোপথে চাষীপুত্রের কবিতা হয় রাত-দিন রাধা-রম্ভার রূপান্তরে।
কাজলা দিদির চারূপাঠ আর পুষি বিড়ালের মিনি নামাংকনের আড়ালে।
উপদ্রুত উপকুলে মিনিদের অবাধ রাতজাগা বাড়াবাড়ি।
ইট পাথরের কোলঘেসে মৃদু মৃদু কাঁপতে থাকা পাইনের মায়ার ঝরে পড়ে স অ ব রূপক ব্যঞ্জনা অন্তরা নিংড়ে।
ক'পাতা কবিতায় লেপ্টে থাকে কাচপোকা,কতক কৃষ্ণবর্ন,নির্ঝরের কাশবনে।