নিশি-নিশি কত থাকিব জেগে!
বিরহ যন্ত্রনায় আসে না ঘুম চোখে।
কত-কত অনাহারে যাবে দিন-রজনী
চোখের দর্পণে ভাসে যে সেই রমণী।
নিবে-নিবে যাবে যেদিন হায়াৎ বাতি
সেদিন হয়তো শান্ত হবে মন মধুমতি।
কাঁদবে-কাঁদবে না আর সেদিন যাবে ঘুমে
কেউ আর দিবে না মম ললাটে চুমে।
যৌবন আর রাখবো কত বলো বেঁধে
মন-পরান তৃষ্ণায় উঠে কাঁদে।
বৌবন-যৌবন নারী চায় কারে বার বার
না পেলে হৃদয় পুঁড়ে হয় ছাড়কার।
ধক ধক করে উঠে পরান-দেখে মেয়ে
মনের তৃষ্ণা কি মিঠে রহিলে চেয়ে।
দৃষ্টি-দৃষ্টি লজ্জায় দেয় পরানকে কত লজ্জা
কান শুনে চোখ ঘুরে নেয় লজ্জা শয্যা।
সারা-সারা জীবন রাখিতাম তারে যদি
তাকে পেতাম আমার হৃদয়ে মাঝি।
কষ্ট-কষ্ট পেতাম না আর কষ্টের বিরহ
পেতাম তাহারে তবে পেতাম স্নেহ।
রচনাকালঃ ১৯/১১/২০১৮ইং
ময়মনসিংহ-বাটিকাশর বড়বাড়ি
.....................( যে কষ্টে-বুক ফাটে কাব্যগ্রন্থ থেকে ).....................