কথায় আছে শান্তিকারীরাই হয় ক্রান্তিকারী। ১৮৯৩ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর স্বামীজি সুদুর আমেরিকার শিকাগো শহরে আধ্যাত্মিকতার যে বিস্ফরোন ঘটিয়েছিল, তারই পুনরাবৃত্তি হয়েছিল ১৫ বছরের কিশোর সুভাষের মনে। স্বার্থহীন প্রেম, ভক্তি আর অন্তরের গভীরতা তাকে করে তুলেছিল এক মহান বীর, সর্বত্যাগী, সন্ন্যাসী।
নেতাজী-কে উৎস্বর্গ করে লেখা "তোমরা আমায় রক্ত দাও"
বাতাশে কালো মেঘের খেলা, বারুদেরই গন্ধ,
ভারত মাতার জয়গান, দেখও গাইছে গনতন্ত্র।
"তোমরা আমায় রক্ত দাও", স্বাধীনতা তোমার মন্ত্রবলে,
আজকে আমি চরমপন্থী, নরমপন্থীর গলা টিপে।
রক্ত নিয়ে খেলা সে যে, প্রেমিকেরও নেশা,
তোমার ঐ চোখের জলে, ধুয়ে দাও সব মলিনতা।
লেখা থাকুক নামটি তোমার, ঐ আকাশের বুকে,
চাই যে শুধু ব্যাথা তোমার, যা গিয়েছে মুছে।
মানুষই যে হয় ভগবান, আসে অবতার রুপে,
জয় জয় হে বীরেশ্বর, প্রনাম তোমার চরণে।