ওই নীল আকাশের নিচে
সবুজ গালিচার উপর বসে আছো।
কে তুমি!
তোমার সোনালী কেশ গুচ্ছ দেখে
আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি।
তোমায় কোথায় যেন দেখেছি?
হয়তো স্বপ্নের ঘোরে,
কিংবা কোনো ক্লান্তির দুপুরে।
তোমার সারা শরীরে
সূর্যের ওই সোনালী কিরণ পড়ছে।
আর সেটা তুমি খুব মিষ্টি ভাবে অনুভব করছো।
খুব লোভ হচ্ছে জানো,
ঠিক যেভাবে তুমি ওই সূর্যের ছটা
তোমার ঐ অঙ্গ তনুতে অনুভব করছো।
আমি যদি ওই কিরণ হতে পারতাম তাহলে আমাকেও ঠিক এইভাবে অনুভব করতে।
তুমি যে এতো সুন্দর,
তা হয়তো তুমি নিজেও জানো না।
আমি দূর থেকে তোমায় দেখছি,
যাতে তুমি বিরক্ত না হও।
আহা!আহা! উঠে যাচ্ছ কেন?
ওই আকাশের বুকে যে কালো মেঘটা জমেছে ,
তা এখনই কেটে যাবে।
তুমি বৃষ্টিতে ভিজতে ভয় পাও বুঝি।
ভয় কিসের!
আমি তো আছি তোমার কাছে।
মেঘ থেকে যখন গুরু গুরু শব্দ হবে।
আমি থাকবো তোমার পাশে,
তুমি আমায় জড়িয়ে ধরবে।