ধর্ম শোকে চারদিকে আজ, কান্নাকাটির রোল!
অজানা কোন মতলবে কি, পাল্টে গেছে বোল!
বিদ্বেষী দেয় হাতে তালি,
পাপি মুখে দিচ্ছে গালি!
এসব করে লাভটা কি তোর! সব হবে নাস্তিক!
তোর মতো কয় নাদান ছাড়া, সবাই যে আস্তিক!
হারাম-শুয়োর খেয়ে করলি, জীবনভর আকাম
এখন কেন শুনছিরে ভাই, ভুতের মুখে রাম!
কোন মোল্লারা আকাম করলো
তাতেই নাকি ধর্ম গেলো!
ধর্ম মানে দু’চার মোল্লা, কে বলেছে তোকে!
ভন্ডকে নয়, ধর্ম জেনে, পালন করে লোকে।
সাচ্ছা ধর্মই জ্বালিয়ে যাচ্ছে, পৃথিবীর আলো
ধর্ম ছাড়া এই দুনিয়ায়, সব আঁধার, কালো
ধার্মিক সদাই নিজে জ্বলে-
আলো জ্বালায় ধরাতলে,
সাচ্ছা ধার্মিক এই দুনিয়ায় প্রভুর নেয়ামত,
ধার্মিকের সেই কর্মগুনেই দুনিয়ায় বরকত।
পশ্চিম দিকে খায়না আছাড়, এমন সব নাদান
মসজিদ-মন্দির বিদ্বেষীরা, প্রসব করছে জ্ঞান!
মোল্লা-সাধু কসুর করলে
নেনা পিঠের ছালটি তুলে,
ভণ্ড যত মোল্লা-সাধুর, কিলিয়ে মেটা ঝাল
ব্যক্তির দোষে ধর্মে কেন, দিচ্ছিস গালাগাল!
হায়রে ভণ্ড মূত্রমনা! আন্ধা গলির ভুত
কোন ফন্দিতে এখন সাজলি, মানব ধর্মের দূত!