রাশিবিজ্ঞান থাকলে আয়ত্তে
বৈচিত্র্যের বিশ্লেষণ পারবে করতে,
পারবে জানতে অনেক জিনিস
কত জিন, কত প্রজাতির হদিশ;
জীব থেকে অন্য জীবের অভিব্যক্তির জ্ঞান
যাকে বলে বিবর্তনের বংশাণুবিজ্ঞান,
একরাশ একাগ্রতা আর গণনাকারী সঙ্গণক
লক্ষ তথ্যের মিল-অমিলের বিচারক;
করাটা সহজ কিন্তু কেমন যেন কঠিন কঠিন
যার মুখ্য চরিত্রে বংশানুক্রমিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী জিন,
নিরূপণ সূচকে, অ্যানোভায় প্রজাতিদের তুলনা
কত পরিসংখ্যান, কাই-স্কয়ারে পুনর্মিলনের হার জানা;
হার্ডি-উইনবার্গ সূত্র, দ্বিমিক পি-মান, একক নিউক্লিওটাইড বহুরূপতা নির্ণায়ক
মেগা, আরলেকুইনের মতো কত সফটওয়্যার ঠিক;
এ.টি.জি.সি ফাস্টা নথি ফর্মাট
আর একটু ভুল হলেই নিমেষে মস্ত বিভ্রাট;
ডি-এন-এ নিষ্কাশন, পলিমারেজ শৃঙ্খল বিক্রিয়া
জেল বানানো, ভর্টেক্স-আর.পি.এম আরও কত প্রক্রিয়া,
হাজারো পর্যবেক্ষণ, পরিসংখ্যান এসব আমাদের ল্যাবেই হয়
মুশকিল লাগে, বিরক্ত লাগে, আনন্দ কিন্তু হয়, ইচ্ছের তাই জয়।