বাইকার
       আব্দুল্লাহ আল সাদি

     নত্তজোয়ান  আবার  পঞ্চাশের উপর বয়সী দু চাকার  বাহনে  চলে,
   তাদের চলার বাহনের জন্যই কী বাইকার বলে?

হ্যা সে বাইকার  প্রয়োজনের তাগিদেই মোটর বাইক চালায়,
  অফিস থেকে ব্যবসায় নানান কাজেই বাইক নিয়ে যায়।
      
  বাইকার তুমি দুরন্ত গতি আবার ধীর গতিতে  নিজস্ব শৈলীতে চলতে থাকো,
  বড় গাড়ীকে উপেক্ষা করলে তোমার মঙ্গল হবে নাকো।

তুমি তরুন চাঙ্গা যুবক  বাইক নিয়েছো বলে প্রয়োজন,
  ধীরে না চালিয়ে মনের উল্লাসে কেনো করো দুর্ঘটনার আয়োজন।
  
জোয়ান বাইকার তুমি দামি চকচকে গাড়ী চালাও সেফটি ছাড়া,
   হেলমেট পড়ে চালালে মনে করো তুমি কে, মুখ খানি চিনবে না রূপসী আর  শ্রদ্ধাভাজনরা।

মুরব্বি আর পথচারীর পাশ দিয়ে দ্রুতগতিতে চালিয়ে যাও মনের সুখে,
   নিজের ফ্যাশন দেখাতে খেয়াল থাকে না ধুলা যাচ্ছে তাদের মুখে।

তোমারা কী দেখনি তোমরা কী শুনোনি দুর্ঘটানাতে গিয়েছে কতজনার প্রাণ,
    তবু হেলমেট ছাড়া বেপোরোয়া গাড়ী চালিয়ে কেমন হবে যদি পাও দুর্ঘটনার কষ্টদায়ক ঘ্রাণ।

   আমি সাধারণ বলে যাই ভাই, ধীরে সুস্থ মস্তিষ্কে   গাড়ী চালান,
     নিজেকে সহ, অন্যদেরকে দুর্ঘটনা থেকে বাচান।