প্রাক ঊষা তিমিরের ছায়া ছায়া ঘুমে মনে পড়লো সোনালী আল্পনাময় ভালোবাসার মুখখানি।
অভিমানী হয়েছে সে ভাগ্যের তামাশায়।
ডেকে নিয়ে আসবো তাকে হৃদয়ের কাছে,দেব রৌদ্র জোয়ার।পথ চেয়ে আছি ঐ তারাদের মতো চোখ মেলে।
আধো তন্দ্রার সরণী বেয়ে,তিরতির হাওয়া ঠেলে মন পেয়ে যাবে নিশ্চিত তার দেখা।
দুচোখে দিলাম তাই মায়াকাজল!!
আঁখি খাঁজের অলৌকিক জলে ভাসাবো এবারে সমস্ত রঙিন কল্পনাদের।
পুণ্যতোয়ায় ভেসে ভেসে তারা চারিদিক করবে আলোয় আলো!! সমস্ত অসুখের হয়ে যাবে নিরাময়।
ডালে ডালে ফুল ফোটার থাকবে না কোন হিসেবনিকেশ।মায়াবী কপাট খুলে যাবে অমৃত পারিজাতপুরের!!
মন-কেড়ে-নেওয়া আলোয় ধীরে ধীরে ভেসে উঠবে সেই পুণ্যমুখ।আমার গর্বের দুয়ার ঠেলে সে ফেরত আসবে জানি এই নরম কাদামাটির মনে!!
তাকে আমি বেঁধে নেব গানে,তুচ্ছ করে দেব সব অসামান্য দুঃখদের..আলিঙ্গনের জ্যোৎস্নায় ঘিরে!!
আলোভরা চোখে ঝরে সুখঅশ্রু তাই।
বলবো তাকে,এসো আমরা তেমন করেই বাঁচি যেমন ছিল কথা।এই না-ভালোর দেশেও একটু একটু বাতাসের ডাকে ওড়াতে পারবো রঙিন ঘুড়ি..আশায় লীন হয়ে।
অনন্যবোধে সেড়ে নেব জীবনের সাথে সমস্ত বোঝাপড়া!!