বলো প্রেম —
নিঃশব্দে ধ্বংসের দায়-ভার কে নেবে ?
দ্যাখো প্রেম — আত্মা কাঁদে উচ্চস্বরে ;
যে প্রেমের মেরুদণ্ড ধরেছিলে — মৃত্যু থেকে ভালোবেসে ।
ফিরিয়ে দেবে কি ? অনুভবে — মস্তিষ্কে ;
হৃদপিণ্ডের হাড়ের চাপে রাতের সব ব্যথায় ভোগে !
বলো প্রেমাত্মা —
নিজের প্রেম খুঁজে পাওয়া মানে নিজের মৃত্যু‘র খুঁজ পাওয়া নয় কি ?
আমার প্রেম ধ্বংসের পরিনতির রাত ছিলো গুটগুটে অন্ধকার ;
চারপাশের সব কালচে অগ্রদূত !—
আমি যে পথেই হাঁটি — সে পথ তাদের বানানো সব অদ্ভুত
বলো প্রেমিক মানুষ —
তোমাদের বানানো পথে কি এমন মুগ্ধতা
যে পথে হেটে তোমরা দ্যাখো-ই না তোমাদের সত্যতা !
এখনো কি দ্যাখো-নি তুমি, অগ্রদূতের লীলা-খেলা ?
অতি শীগ্রই জানবে, যখন পৃথিবীর সব মর্মে‘র পথে হাঁটবে
আর উচ্চস্বরে বলবে— “ আমাকে বাঁচাও ! আমাকে বাঁচাও ! আমি এই ধ্বংসের নর্দমায় ডুবে থাকবো না আর ; আমার জীবন বাঁচতে হবে ! ”