নন্দিনী আজ নেই,
থাকলে, নন্দীগ্রামে শাড়ী উৎসব হতো।
পথে-পথে
লাল, নীল, হলুদ, সাদা, শাড়ীর আঁচল উড়তো।
তাঁতি শ্রমিক ফিরে যেতো সুদিনে।
গড়ে উঠতো শাড়ীপাড়া।
শহুরে আর বিদেশিরা পর্যটক হয়ে আসতো।
শাড়ী প্রকৌশলী সন্তানের পেট ভরাতো বিদ্যায়।
নন্দিনী, তোমার স্বপ্ন আজ
আলোকহীন কুড়ে ঘরের ছত্রাক।
স্বদেশী শাড়ীতে বিদেশি সুতো,
আর বিদেশি শাড়ীতে বাঙ্গালি বধূ।
নন্দিনী আজ নেই,
থাকলে, নন্দীগ্রামে শাড়ী উৎসব হতো।