একদিন খুব ভোরে,
সে ব্যস্ত হয়ে পড়বে।
সাদা পান্জাবী কিংবা নীল শার্ট পড়ে,
সে খোজঁ করবে।
পরিচিত মানুষের কথা শোনে,
কোনো অপরিচিতাকে।
পথের শুরুতেই,
ভাবনা শুরু হবে অপরিচিতাকে ভেবে।
সে ভাববে!
পথের মাঝে,
সে লাইনগুলো বিড়বিড় করতে থাকবে।
যে লাইনগুলো অপরিচিতাকে বলবে বলে,
সাবলীল শব্দে সাজিয়ে ছিল মাঝ রাতে।
এক বার নয়,দুই বার নয়
বার বার চর্চা করবে।
যতক্ষণ না পথের শেষ দ্বারে পৌছঁছে।
সে ভাববে!
পথের শেষে,
হৃৎ কম্পন বাড়বে।
সে নিজেকে বোঝাবে,
সে সাহসী।
হাত রেখে,নিজ হৃৎ-স্পন্দন গণনা করবে।
এবং অপরিচিতা কে ভাববে।
বেলা শেষের পূর্বেই,
সে পৌছঁবে।
সাদা কিংবা হালকা গোলাপী কাপড়ে,
অপরিচিতা বসে!
সে মুগ্ধ হবে,
রূপ দেখে নয় হৃদয় অনুভব করে।
বিমোহিত হবে সে,
অপরিচিতার কথা শোনে
আর কবিতার শব্দ বুঝে।
মাঝ রাতের সাজানো শব্দগুলো
একটি একটি করে বলবে।
নিঃশব্দচারিণী অপরিচিতা ,
শব্দগুলো অনুভব করবে।
হৃৎ কম্পন শুরু হবে,
দু'জনেরই চোখে চোখ গাথঁলে।
সে ও ভাববে,
আর অপরিচিতা ও ভাববে।
সে আমার কল্প মানব
আর আমি তার অপরিচিতা।