এফসি আর্মি
সার্জেন্ট, কাজী আলম
মিলিটারি পুলিশ।
এফসি আর্মিতে হয়রানি
আন অফিশিয়ালি সবাই জানি।
বকশিশ দিলে এক্সট্রা মানি
দ্রুত কাজ হয় এটাও জানি।
মনের ভিতর ছাপা কষ্ট
বলতে পারিনা কভু স্পষ্ট
লেনদেন ছাডা করলে কাজ
ঘুরতে হবে মাসের মাস।
এইটা ঐটা কিছু-ই ঠিক নেই
হাজারো ধরে ভুল,
চাহিদাা অনুযায়ী ধরিয়ে দিলে
ভুল থাকেনা ভুল।
টিএ ডিএ বিল বানাবে
পার্সেন্টিস (%)দিতে হবে
রেকর্ডে তা এন্ট্রি করবে।
দু'শ টাকা হাতে নিবে।
এফসির দুপাশে দুই ক্যান্টিনে
আছে দুটি গেফ
সেইখানেতে লেনদেন করা
তাদের নাকি সেফ।
২৬ বৎসর ঘাম ঝরিয়ে
যাব আমি পেনশন
লক্ষ টাকা ঘুষ নিবে
এই নিয়ে টেনশন।
হোয়াটস অ্যাপে কন্ট্রাক করে
বিকাশে তা ধরে
অবৈধ ইনকাম পেয়ে
দ্রুত কাজ করে।
ঘুষ ছাড়া যে হবে না কাজ
ঠিক তা বলি নাই,
ঘুরতে ঘুরতে ব্যর্থ হয়ে
ক্লান্ত হয়ে যাই।
আমার টাকা আমি পাব
প্রয়োজনে কম নিব
সবার যেন থাকে ভয়!
দুর্নীতিকে ছাড় নয়।
যদি তথ্য প্রমাণ সংগ্রহে
এফসি আর্মি ও ডিমোবে
সিকিউরিটি করলে নিয়োগ
অনিয়ম সব হবে বিয়োগ।
কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ
সবাই এখন বিচুক্ষণ
বিচার কার্যক্রম করলে শুরু
সব দুর্নীতিবাজ হবে বীরু।
-----------------
রচনাকালঃ ডিসেম্বর ২০২৩ খৃঃ
স্হানঃ ঢাকা সেনানিবাস।