পাখি উড়ে যাস তুই,
ঐ দুরের আকাশে,
কখনো দল বেঁধে, কখনো বা একা!
আচ্ছা পাখি, তোর সাথে কি,
হয় মেঘ বালিকার দেখা?
তোরে আমি সোনা দিমু,
দিমু হিরের মালা,
আরো দিমু ঝুমুর নূপুর,
ডানায় রুপোর বালা,
বলবি যদি পাখি তুই,
মেঘ বালিকার কানে,
বড় একা থাকি আমি,
মেঘ বালিকা বিহনে।
পাখি তোরে রাজ্য দিমু,
দিমু সোঁনার বাসা,
আরো দিমু খাট পালংক,
মিটবেরে তোর আশা!
যদি পাখি এনে দিস,
মেঘ বালিকার খোঁজ,
দুধে ভাতে খাওয়া পাবি-রোঁজ রোঁজ।
আমি ভীষন বদ মেঁজাজী,
বালিকা আছে রেগে,
বালিকা আমায় ভালবাসতো,
অনেক দিন আগে,
এখন শুধু আমি বাসি,
বালিকাকে ভালো,
মেঘ বালিকাই দেখিয়েছিলো,
ভুবনের সব আলো।
বলিস পাখি ভীষন করে,
করে যেনো ক্ষমা,
মেঘ বালিকাই স্বপ্ন আমার,
সুখের প্রিয়তমা!
ভুল করেছি, ভুল বুঝেছি,
এখন আমি বুঝি,
তাই-তো পাখি তোর কাছে,
করি এত মিনতি।
-----------------------
২৯/০৮/২০১৫,
রাত- ৩:৩০মিনিট।
ঢাকা।