✍ আমার লেখা কয়েকটি অপ্রকাশিত কবিতা থেকে মূল্যবান কিছু কথা আলোচনা করলাম,
আমি কি বই প্রকাশ করতে পারবো?
👉বন্ধু না শত্রু!
প্যথমে পরিক্ষা
তার পর বিশ্বাস৷
👉আমি সব সময় কালো চশমা পড়ি
অশ্রু আড়াল রাখার জন্য৷
👉পাঁচ তলার পাশে যদি কুড়ে ঘর হয়
যেটা ঘর নয়,
পাঁচ তলার জন্যে ডাসবিন হয়ে যায়৷
👉ব্যাচেলর জীবনে কোনো বসন্ত নেই,
সব সময় কাল বৈশাখী৷
👉সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে মায়ের হাতের এক পেয়ালা চা'য়ের স্বাদ জগতে আর কোথাও নেই৷
👉মিথ্যার কাছে সত্য হারিয়ে যেতে পারে না,
সময় আর একটু ধৈর্য্যের প্রয়োজন৷
👉অস্তির নয়-
সস্তিরতা সমাধানের মূল৷
👉টুথপেষ্টের গলা যখন বাঁকা হয়ে যায়,
তখন আমরা ছুরে ফেলে দেই৷
অতচ সে কিন্তু নিজের ইচ্ছায় বাঁকা হয়নি,
আমরা তাকে বাঁকা করি৷
👉নৌকা কিন্তু সবাই বাইতে জানে,
তাই বলে কি সবাই মাঝি হয়ে যায়?
👉মানুষের বাহিরের রং আর ভিতরের রং সমান না৷
তাই বাহিরের রং দেখে বিচার করতে যেওনা৷
👉সুন্দর কিছু দেখামাত্র চোখের মধ্যে এক ধরনের শান্তি অনোভব হয়,
সেটা যদি হয় প্রাকৃতিক৷
👉গরিব লোকদের আরামের বিছানা নেই,
তাই ওরা বেশী ঘুমাতে পারে না৷
ভোরে ঘুম থেকে উঠে পড়ে৷
👉যারা জীবনের বেশিরভাগ সময় মানুষের মন জয় করার কাজে ব্যাস্ত থাকে
তারা কি আদৌ কারও মন জয় করতে পেড়েছে?
👉বিজয়ের জন্য সমর্থন প্রয়োজন,
নইলে জয় করা যাবে না৷
👉টাকার মধ্যে এক ধরনের নেশা আছে,
যে এই নেশার মধ্যে পড়ে গেছে
তার কাছে আরাম-আয়েশ বোঝা হয়ে যায়৷
অতচ এই আরাম-আয়েশের জন্য টাকা রোজগার করতে হয়৷
👉নীরব কান্না কেউ দেখেনা,
এই কান্নায় কলিজা ছিদ্র করে রক্ত ঝরায়৷
একেক ফোটা অশ্রু এসিডের মতো কাজ করে মাটিতে৷
👉যদি ভালো পরিবেশ না হয়
শুধু ভালোবাসা দিয়ে সুখী হওয়া সম্ভব নয়৷
👉আমি গেম খেলি না,
তাই হারার সম্ভবনা নেই
জেতার ম্ভবনা ও নেই৷
👉ব্যাচেলর জীবনে সব থেকে কষ্ট হচ্ছে কাপড় ধোয়া৷
👉মানুষ হলেই হবেনা,
মান-হুশ থাকা চাই৷
যার মান নেই হুশ নেই
সে আবার কিসের মানুষ৷
👉আমরা ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাড়িয়ে থাকি টিকেট কাউন্টার লক্ষ করে৷
হঠাৎ যদি জানিয়ে দেওয়া হয় টিকেট নেই!
তখন আমরা লাইন ভেঙে চলে যাই৷
এর ফলে আমরা লক্ষস্তলে পৌছাতে পারিনা৷
👉যদি বসন্তে ভালোবাসা হয়,
তবেই ভালোবাসায় দীর্ঘায়ু লাভ করা যায়৷
👉স্মৃতি ভুলতে চাইলে স্তান পরিবর্তন করতে হয়৷
👉আমাকে দেশের ষোল কোটি মানুষ সমর্তন করে৷
আমি যদি আজ রাজনীতি করি তাহলে নিশ্চই এক দল আমার বিরোধীতা করবে৷
তাই আমি রাজনীতি থেকে দূরে আছি৷
👉বেচে থাকার জন্য সব থেকে মূল্যবান সম্পদগুলো সৃষ্টিকর্তা বিনা মূল্যে দ্বান করেছেন৷
যেমনঃ- আলো-বাতাস, আগুন-পানি৷
তবুও আমরা শুকরিয়া আদায়ে কৃর্পনতা করি কেনো?
এর কি হীসাব দিতে হবেনা?
👉জ্ঞানী ব্যাক্তিও মাঝে মাঝে বোকা সেজে মজা পায়৷
সে কিন্তু বোকা নয়,
ইচ্ছা করে বোকা সাজে৷
👉বাবা বড় কঠিন লোক৷
যার অসীম ভালোবাসা
বোঝা বড় কঠিন৷
👉কোনো বাবা চায় না তার সন্তান নিজের পেশায় জড়িয়ে যাক৷
চায় আরো ভালো কিছু করোক৷
তাই এদের উন্নতির বদলে অবনতি হয়ে যায়৷
👉পৃথিবীতে সম্পদের পরিমান সমান৷
সৃষ্টিকর্তা একজন থেকে কেড়ে নিয়ে অন্য জনকে দ্বান করেন৷
তাই একজন যদি বেশি পায়
আরেক জন অবশ্যই কম পাবে৷
👉সু-পথে কর্ম করো,
কপাল খুলে যাবে৷
👉সফল ব্যাক্তিরা যদি ভুল ফরামর্শ দিয়ে থাকে,
তবুও আমরা মেনে চলি৷
কারন তারা সফল৷
👉শিক্ষা বিহীন জীবন চলা
ঘন আধারে লম্বা পথ পাড়ি দেওয়া
সমান কথা৷
👉কর্মের যদি নানান রুপ দেখিতে চাও, তবে নানান ঘাটে যাও৷
👉মানুষ মায়ার আবদ্ধ জীব৷ সে সত্রু হোক বা বন্ধু হোক, হঠাৎ চলে গেলে খারাপ লাগে৷
👉ভালোবাসা বর্তমানে লিলামে উঠে গেছে৷ যে যত এগিয়ে যাচ্ছে
সে তত বেশী পাচ্ছে৷
👉স্বার্থের পেচনে সবাই দৌড়ায়
কিন্তু স্বার্থপর বলা যাবে না,
স্বার্থপর তাকেই বলো
যে নিজের স্বার্থের জন্য
অন্যের ক্ষতি করে৷
👉সেই সময় আর বেশী দূরে নয়,
যেই সময়ের মানুষ
নিজের নাম নিজেই ঠিক করে নেবে৷
👉যদি সবার থেকে ভিন্ন কিছু করতে চাও,
তবে সবার সামনে থাকো
নাহয় সবার পেচনে৷
👉প্রথম সন্তান সবার কাছে খুব আধরের,
তাই এদের বুদ্ধি কম হয়৷
👉সম্পদ নয়-
সুনাম অর্জনে সফল জীবন৷
👉গ্রামের রাস্তায় পায়ে হেটে চলো
অনেক কিছু শিখতে পারবে৷
👉জন্মস্তানের মতো নিরাপদ আর কোথাও নেই৷
👉দুঃখ পেয়ে ভেঙে পড়ে যে,
জীবনের কাছে হেরে যায় সে৷
👉সু-সঙ্গ সু-পথ ধরো,
দু-সময়ে সুখী হতে পারবে৷
👉নিয়মে অনিয়ম করোনা,
সু-শিক্ষা অর্যন করো
যদি সুখী হতে চাও৷
👉মানবতার কল্যানে কাজ করা মানে
আধার পেড়িয়ে আলোর পথে চলা৷
👉যারা সত্য বলে
তাদেরকে হত্যা করা হয়,
ওরা যানেনা- এই দেশে প্রতিদিন হাজার কলম সৈনিকের জন্ম হচ্ছে
যার দ্বারা সত্য প্রকাশ হবেই৷
👉লিকার চা'ই এক মাত্র চা,
বাক সব গড়ম শরবত৷
👉যতনে চাষ করা বাড়ির ফুল আর বাগানের ফুলে কোনো পার্থক্য নেই৷
বাড়ির ফুল রোজ দেখা হয়,
তাই বাগানের ফুল সুন্দর৷
👉কিছু কিছু লোকের মতে
সৃৃৃষ্টি কোলের সব কিছু সুন্দর শুধু মানুষ ব্যতীত৷
যার প্রমান হলো- তারা রোজ সুন্দরের প্রতিযোগিতা করে৷