রাতের পবিত্র ভাঁজ খুলে গেলে ধীরে ধীরে আমরা ঢুকে পড়ি যুদ্ধমাঠে। এ মাঠ এখন আলাদা কিছু নয়।এখন এখানেই আমাদের বসোবাস।যেখানে সেলফির অপ্রয়োজনীয় কিছু আনন্দের মতো এখানে সেখানে পড়ে আছে বুলেটের খোসা। মাথার খুলি।আর প্রাক্তন খুলির ভেতর থেকে বেরিয়ে এলে আদমের দীর্ঘশ্বাস ; চারপাশে জ্বলমল করে ওঠে আগুন।
সময়ের পথ ধরে পাহাড় থেকে নেমে আসে গেসোলিনের রাজকুমারী। বাতাসে ওড়ে তার ব্যাজরং ঘাঘরা ডোরা। এই দৃশ্য দেখে কারও বাম পকেট কেঁপে ওঠে। আর জীবন্ত খুলির ভেতর অন্-মোড হয়ে যায়, সারি সারি সয়ংক্রিয় কথার সুইচ।কিছুক্ষণের মধ্যে মাঠে জ্বলে ওঠে আগুনের সাগর।
আমরা,নিরীহ প্রাণীর মত গোপনে— এখন সেই আগুনের সাগরে ঝিনুক খুঁজি।