ফুলতোলা রুমালে আটকে গেলে আতঙ্ক— কোয়ারেন্টাইনের দেয়ালগুলো কেঁপে কেঁপে ওঠে। আর আমাদের হার্টবিট বেড়ে যায়।আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস ছোট হয়ে আসে। আর অ্যাটোমেটিক অন্ হয়ে যায় লেটেস্ট প্রজেক্টর। ডিসপ্লে হতে থাকে তিনরঙের দৃশ্য।যেখানে তরঙ্গায়িত হতে থাকে আমাদের ভেতরের সিম্পটম।
এরপর লকডাউনের দেয়াল ভেঙে— নেমে এলে অদ্ভুত সাইরেন ; বাঁচার আকুলতা মাথায় বেঁধে ঝাপ দিই এন্ড্রয়েডঝিলে— গ্লাসের প্রটেক্টর ভেঙে বন্দী করে নেয়— রেডিয়েশনের পলুই।আর এমব্রয়ডারি ঘোষণা শোনে হাতের ফাঁক দিয়ে ঝরে পড়ে রিচমন্ড পার্ক— সায়েদাবাদ—লঞ্চঘাট কিংবা কমলাপুর। আর্তনাদগুলো বিভক্ত হতে হতে হারিয়ে যায় ভিড়ের ভেতর।
আহা! ছিপ আঁটা বোতলের ভেতর থেকে— কখনও যদি বেরিয়ে আসে নেশাগ্রস্থ দীর্ঘশ্বাসের দানা ; বেঁচে থাকা সময়ের স্ক্রিনে আমিও একটি গল্প হব।
২৩/০৩/২০২০