বাতাস সেলাই করে করে যে কোকিলটি এলো। সেও দু:খিতাসন্ধ্যার মতো বসে আছে ; ফিউজ উড়ে যাওয়া কারেন্টের তারে।মানুষ পুড়া আগুন পোহাতে পোহাতে রাত গুলোও ওড়ে যাচ্ছে আকাশের দিকে।
আর গৃহবন্দী বধু নিজেকে অনাবাসী ভাবতে ভাবতে— চোখ থেকে খুলে রাখে স্বামীর স্পর্শগুলো, স্যাঁতসেতে বালিশে।নিজস্ব পালক বাড়িয়ে কামনা করে একসমুদ্র জল।
এখন দুপুরের ছাদ অন্ধকার। কিছুক্ষণের মধ্যেই আকাশের কোমর ভেঙে পড়তে পারে। কথাগুলো শোনার পর, পাশের সবাই মুখচাওয়া-চাওয়ি করলো।আর হঠাৎ পেছনে কয়েকটা আগুনলাগা জীবের গোঙানি শোনা গেলো।