চার প্রহরের জয়
অরুণ কারফা
নিঃসন্তান চাঁদ যখন বুড়ি মা'র কাছে আশীর্বাদ নিয়ে
হামাগুড়ি দিয়ে
শুতে গেল তারই বানানো নকশি কাঁথা বিছিয়ে
বাইরে তখন ঘোর অন্ধকারে
চোর ডাকাতের রাজত্ব পুরোদমে জোর কদমে।
হলেও বা তা স্বল্প মেয়াদী চার প্রহরের
তারই মাঝে হাত সাফাইয়ের কাজে, সে যে পারদর্শী সহজে
সেই কথা বলার রাখে না অপেক্ষা আর
কারণ, কাজটা খুবই সহজ পক্ষে তার
অন্ধকারে রেখে মানুষ জনকে খুব সহজেই পূর্ণিমার খুঁত বার করে চালানো যায় নিখুঁত শাসন কাজ
সবাই তো গড়া
দোষ আর গুণে...
তাই হেঁড়ে গলায় বেড়ে কথা শুনে
যৎদিন না আসছে কাজের মাঝে
বেরিয়ে আসল পরিচয়
এমনই করে হয় চার প্রহরের জয়।