জনপ্রিয়তায় শীর্ষস্থান
ক্রিকেট হকি নেহাত ম্লান ।
ফুটবলের বিশ্বকাপ
চার বছর অন্তর একটাই লাফ ।
নক্ষত্র শতশত
কেউ জীবিত, কেউ আজ মৃত ।
বিশ্বসেরা একাদশ
হোক না স্বপ্ন, হোক না নীরস ।
গোলরক্ষক ইয়াসিন
স্পাইডার ম্যান নাকি জিন ?
ফুলব্যাকে স্যান্টোস
আক্রমনের সব ঝড়ই খামোশ ।
ফুলব্যাকের সংকল্প
পল ব্রেইটনারের নেই বিকল্প ।
জার্মানির বেকেনবাউয়ার
সেন্টার হাফের হর্স পাওয়ার ।
সেন্টারহাফে সঙ্গী
ববি মুরের আক্রমণাত্মক ভঙ্গি ।
মিডফিল্ডে তিনজন
ক্রুয়েফ, পুসকাস আর চার্লটন ।
আক্রমণের ঠিকানা
পেলে, গ্যারিঞ্চা আর মারাদোনা ।
কোচের দায়িত্ব
কার্লোস বিলার্ডোর হাতেই ন্যস্ত ।
বিপক্ষের বিভীষিকা
মাঠের ক্যানভাসে ছবি আঁকা ।
* আলফ্রেডো ডি-ষ্টেফানো, গ্যারি লিনেকার, বেকহাম, জিদান, মেসি, রোনাল্ডোর মতো বেশ কিছু কিম্বদন্তী খেলোয়াড়কে আমার বিশ্ব একাদশে স্থান দিতে না পারার জন্য আমি দুঃখিত । আসরের কবিবন্ধুদের এ বিষয়ে বিতর্ক আহ্বাণ করছি ।
আমার পছন্দের সর্বকালের সেরা বিশ্ব একাদশ
১) লেভ ইয়াসিন (রাশিয়া) - গোলরক্ষক (১৯৫৪-১৯৭০)
২) জালমা স্যান্টোস (ব্রাজিল)- ফুল ব্যাক (১৯৫২-১৯৬৮)
৩) ফ্রাঞ্জ বেকেনবাউয়ার (জার্মানি) - সেন্টার হাফ (১৯৬৫-১৯৭৭)
৪) ববি মুর (ইংল্যান্ড) - সেন্টার হাফ (১৯৬২-১৯৭৩)
৫) পল ব্রেইটনার (জার্মানি) - ফুল ব্যাক (১৯৭১-১৯৮২)
৬) জোহান ক্রুয়েফ (নেদারল্যান্ড) - মিডফিল্ড (১৯৬৬-১৯৭৮)
৭) ফেরেঙ্ক পুসকাস (হাঙ্গেরী) - মিডফিল্ড (১৯৪৫-১৯৫৬)
৮) ববি চার্লটন (ইংল্যান্ড) - মিডফিল্ড (১৯৫৮-১৯৭০)
৯) গ্যারিঞ্চা (ব্রাজিল)- ফরোয়ার্ড (১৯৫৫-১৯৬৬)
১০) দিয়েগো মারাদোনা (আর্জেন্টিনা) - ফরোয়ার্ড (১৯৭৭-১৯৯৪)
১১) পেলে (ব্রাজিল)- ফরোয়ার্ড (১৯৫৬-১৯৭১)
কোচ - কার্লোস বিলার্ডো (ব্রাজিল)