সেই
তুমি এলে
কুহেলির পরশ নিয়ে
প্রণয়ের স্নিগ্ধ মাধুরী ঢেলে,
আমার শূন্য ঘরের দখিন দুয়ারে;
পায়ের নূপুরের ছন্দে, বিহঙ্গিনী ডানা মেলে।

প্রাণে
দিলে দোলা
মৃদঙ্গের প্রণয়ী সুরে
আমি যেনো আজ আত্মভোলা,
অন্দরে আমার ময়ূর মেলেছে পেখম;
শিরায় শিরায় নৃত্যের তালে নৃত্যময়ীর চলা।

এতো
যে মুগ্ধতা
এতো ভালো লাগা
বুঝিনি আগে প্রণয়ের বিশালতা,
যেনো ছুটন্ত ঝরনার অবিরাম জলধারা;
অর্ণবের ঢেউ বালুচরে আছড়ে পড়ার ব্যাকুলতা।

ছড়ালে
জ্যোৎস্না বিলাসী
যখনই দিলে তোমার
রঞ্জিত অধরের মধুর হাসি,
প্রায় অচেতন আমার উত্তাল হৃদয়;
যখন তুমি বললে, ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’।