ছোটবেলার অলি গলিতে;
মা যখন মুখে রুটি গুঁজে দিত;
বাবা এঁটোহাতে নিজের ভগ্নাংশ তুলে দিত আমার পাতে;
ভাবতাম নিজের বাবা-মা বুঝি!
ডিম – সেতো তা দিয়ে নিয়ে গেল অন্য পাখি, ঐ যাঃ!
মাছ – মাছের বাবা-মা তাদের দেবে কেন হত্যার জন্য, আমরা দেই?
আর,
এইভাবে যত খাদ্য খাদকের সম্পর্কপথে (টলটলায়মান পায়ে) চলতে চলতে
আচমকাই কারো মুখোমুখি হলে কুচিকুচি হাওয়ার রেশ খেতে হবে ভাবিনি তো!
নিমেষে সব কটা দরজা-জানলার পর্দা ওড়াওড়ি!
চাঁদের বুকে হাত নাকি হাত ভরা চাঁদ;
আর দেহ? সেতো সব ভালো ভালো ছেলেরা পায় কেহ কেহ!
আগে ভাগে বলে দিলে ভাল করতে, ও সৃজনপ্রিয়া মেয়ে;
সম্পর্কের নাম ‘নষ্ট’।
মা ছিল প্রথমা, তুমি দ্বিতীয়া।
বাবাকে কতদিন একা একা কাঁদতে দেখেছি!