দেখতে পাচ্ছিলাম অনেকক্ষন ধরেই একটা সাদা পতাকা;
অথবা পতাকার মত একটা কিছু, উড়ছে টিলার ওপরে,
আমি উঠতে শুরু করতেই, পা ধরে হিঁচড়ে নামিয়ে দিল ঈশ্বর!
অপবিত্র পবিত্রবা.... কিছু বাছাই শব্দ মেঘমন্দ্র।
হাঁটুটা ছড়ে গিয়েছিল; হয়ত অতটা আদিখ্যেতা বা সাহসিকতা না পসন্দ।
এখন যেখানে অবস্থিত হলাম, তার চারপাশে অগণিত পিঁপড়ে,
যেন হাওয়াই জাহাজের রন্ধ্রপথ থেকে দেখা মানুষ!
এখানে আগে বসতি ছিল, ছিল ফুলকপির বাগান;
সুরচিত সুরার ঠেক। এখন অনেক শুকনো পাথর; ভারি অদরকারী।
ওপাশে কিছু গুহার মুখ দেখা যাচ্ছে নিয়ানডারথাল আমলের,
একটা নিশ্চিন্ত গুহা বেছে নিয়ে এগোলে এমন বিপত্তি হত না;
ঈশ্বরদের বোঝাতে হত না আমি পতাকাটাকে নামাতে চাই নি;
শুধুমাত্র পাল্টে দিতে চেয়েছিলাম; অথবা আরো উঁচুতে প্রথিত....
ঈশ্বর শুধুমাত্র পতাকার অনুভূমিকেই দেখতে পাচ্ছিলেন,
আমি যেন আরো অনেক উচ্চতা উপলব্ধি করতে পারতাম।
এ কোন যুগে উপনীত আমি!