প্রানের ঠাকুরের নৈবেদ্য
দ্রাক্ষারসের আঠালো স্রোত
সবটা ভুল হয়ত তবু
নিকোটিনে পোড়া ঠোঁট খুলে
প্রতিদিন অনেক কিছুই তো চুরমার করতে হয়
সাদা মুখে অবাক হাসি
দেখা হলেই দিতে পারি
বিনিময়ে কিছু; থাক না
থাক যা কিছু আয়োজন
তোমার অভিমান, তোমার প্রেম, তোমার ভয়
দু’একটা কথায় ভেজে
বিবাহিত বিছানায় সম্পর্কটুকূ
ছাতার মত ধরে আছি
মাঝরাত্রে অন্ধকার রাস্তা
দুহাতে চাপা দিয়ে রাখছি প্রাণপণে আসন্ন প্রলয়
পুকুরের জলে মুখ দেখা
ভুলোমনে কবেকার হাতচিঠি
দুঃখ; সেটাতেও মরচে
একই ঘরে মনের সহবাস
অদেখা আকাঙ্ক্ষার দরদালানে স্থানে-অস্থানে সর্বধ্বংসী ক্ষয়