খাদ্য ,বস্ত্র ,বাসস্থান এর জন্যই কাও কে দিনের পর দিন ইংরেজ শাসনের আয়তায় নীল চাষ করতে হয় তাও এই স্বাধীন ভারতে !
সত্যি অবাক লাগে.. নীল চাষ করেও যদি নীল এর ফলনে কোনো কারণে রিস্তা পোকা ধরে আর রক্ষা নেই।
অনটন সংসারে জন্মানো টা যে কতটা পাপ সেটা জীবন যুদ্ধে নামার পরেই অনুভূতি দেয়।
সত্যি কি ভারতবর্ষ স্বাধীন !
সত্যি কি মানুষের রক্তের ফলনের মূল্যায়ন হয় এই সোনার ভারতে ,নাকি শুধু নিজেদের চরিতার্থ কর্মে ব্যাস্ত স্বাধীন ভারতের সামন্তপ্রভুরা।
আমরা আজও স্বাধীন হতে পারিনি , এটাই সেই ভারত যেখানে রক্তের দাগ লাগা মূর্তি গুলো নর্দমায় ফেলে দেওয়া হয় ।
সেই ভারতবর্ষ যেখানে এখনো দেশপ্রেমিকদেরকেই ধরিয়ে দিয়ে স্বার্থ লুটে।
দেশপ্রেম !
আ হা ,বেটা তোর বার বড্ড বেড়েছে যা দ্বীপবাসী হয়ে ওখানে দেখা দেশ প্রেম ।
তবুও বলবো ...
কংশ বধিবে যে গোকুলে বারিছে সে।
দাসত্ব জীবনেও পূর্ণিমার চাঁদ উঠলো বলে ।
রক্তস্রত ,তোমরা এবার বুঝিয়ে দাও ক্ষুধা সজনীয় কিন্তু চাবুক নয়।